ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস Bengali PDF Summary
প্রিয় পাঠক, আমরা এখানে আপনাদের সকলের ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস PDF জন্য শেয়ার করতে যাচ্ছি। আপনারা সবাই জানেন যে ব্রিটিশ রাজ থেকে ভারতের স্বাধীনতাকে আধুনিক ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আন্দোলন বলা হয়। সেজন্য আমাদের সকলের এই সংগ্রাম সম্পর্কে এবং আমাদের দেশ সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী।
আমরা সকলেই জানি যে স্বাধীনতা আন্দোলন বা ভারতীয় সংগ্রামের সবচেয়ে বড় নেতা ছিলেন মহাত্মা গান্ধী। এটি তার এবং জনসাধারণের সমর্থন ছিল এবং এই সংগ্রাম একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছিল যার মাধ্যমে ভারত ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। মহাত্মা গান্ধীর ব্রিটিশদের বিরোধিতা করার সবচেয়ে অহিংস উপায় ছিল যা খুবই কার্যকর ছিল। স্বাধীনতার জন্য অনেক আন্দোলন শুরু হয়।
যার মধ্যে কয়েকটির নাম নিম্নরূপ – অসহযোগ আন্দোলন, আইন অমান্য আন্দোলন, ভারত ছাড়ো আন্দোলন ইত্যাদি। 1920 সালের 1 আগস্ট মহাত্মা গান্ধী অসহযোগ আন্দোলন শুরু করেছিলেন। এর পর গান্ধীজি আরেকটি বড় আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করেন। এর সাথে, সর্বশেষ আন্দোলনগুলির মধ্যে একটি ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভারত ছাড়ো আন্দোলন। এর মাধ্যমেই ভারত ব্রিটিশ শাসন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস PDF – অতীত এবং বর্তমানের মধ্যে : ইতিহাস স্পন্দমান
ফেলে আসা অতীতকে কেন্দ্র করে অন্ধ লড়াইয়ে আমরা অবশ্যই আটকে থাকতে চাই না। এই লড়াইটা বৃহত্তর যুদ্ধেরই একটা অংশ মাত্র। এক পরিচ্ছ বর্তমান ও ন্যায়সঙ্গত আগামীর লক্ষ্যেই আমাদের যুদ্ধ পরিচালিত। ঠিক যেমন আজ থেকে দেড় শত বছর পূর্বে কমিউনিস্ট ইস্তাহার ঘোষণা করে “বর্তমান আন্দোলনের মধ্যে আমরা ঐ আন্দোলনের ভবিষ্যতেরও প্রতিনিধিত্ব ও লালন পালন করি।”
১৯৪৭ সাল ভারতবর্ষে সাম্রাজ্যবাদী অধিপত্যের অবসান ঘটায়নি। কেবল পাল্টেছে পরিপ্রেক্ষিত এবং সাম্রাজ্যবাদ শুধু বদলে নিয়েছে তার রূপ ও পদ্ধতি। আজকের ভারতবর্ষ এবং অধিকাংশ দেশ যাদের তৃতীয় বিশ্ব হিসাবে আখ্যায়িত করা হয় উদারনীতিকরণ ও বিশ্বায়নের শিলমোহরে নেমে আসা সাম্রাজ্যবাদের নিত্য নতুন আক্রমণের সম্মুখীন হয়েছে। অনায়াসেই এই যুক্তি হাজির করা যায় যে পরিবর্তিত বিশ্ব পরিস্থিতিতে কোনও একটি সাম্রাজ্যবাদী শক্তির পক্ষে ভারতবর্ষে পুনরায় উপনিবেশ স্থাপন করাটা সম্ভব নয়।
কিন্তু যে অর্থনীতিতে সাধারণ মানুষের মৌলিক চাহিদা ও স্বার্থ প্রতিদিন পদদলিত হচ্ছে, যে দেশের আর্থিক সার্বভৌমত্ব এবং মান মর্যাদাকে ঘিরে ঘনিয়ে এসেছে কালো মেঘ, তখন কি আমরা পুনরায় উপনিবেশবাদে রূপান্তরিত না হওয়ার ‘গ্যারান্টি’ নিয়ে স্বস্তিতে থাকতে পারি?
বুর্জোয়াদের বিশ্বাসঘাতকতা ও দেউলিয়াপনার নীতিহীন কাহিনীর অবসান ঘটেনি ১৯৪৭ সালে। তা আরেকটি নতুন অধ্যায়কে সূচিত করে মাত্র। আর পঞ্চাশ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে বিশ্বাসঘাতকতার চিহ্নগুলি আজ তার সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়েছে। লক্ষ্য করুন কি ঔদ্ধত্যের সঙ্গে ভারতীয় বুর্জোয়া ও তাদের বিশ্বস্ত রাজনৈতিক প্রতিনিধিরা আমাদের মান মর্যাদা এবং গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় স্বার্থসমূহকে বিক্রি করে দিচ্ছে। তাকিয়ে দেখুন এই ৯০-এর দশকের ভারতবর্ষে সাম্প্রদায়িক ফ্যাসিবাদের কুৎসিত মুখ তার বিষাক্ত ফণা তুলে কিভাবে বারংবার দংশন করছে।
লক্ষ্য করুন ঐ সমস্ত নির্লজ্জ কুচক্রী এবং দুর্নীতিবাজদের যারা আমাদের ঢক্কা নিনাদিত সংসদীয় গণতন্ত্রের তখ্ত তাউসে বসে হুকুমদারি চালিয়ে যাচ্ছে। আর তারই পাশাপাশি লক্ষ্য করুন আমাদের দেশের ব্যাপক সাধারণ মানুষের মর্মান্তিক অবস্থা। নিজ বাসভূমিতে ভূমিহীন, স্বাধীনতা-রুটি-রুজি থেকে বঞ্চিত হয়ে ধুঁকে ধুঁকে দিন গুজরান করছে।
এসব সত্ত্বেও আমরা আক্ষেপ ও অভিযোগ দায়ের করেই ক্ষান্ত থাকতে পারি না। এমন কোনও ত্রাণকর্তা নেই যিনি এই বিশৃঙ্খলতা থেকে মুক্তি দিতে পারেন। আমাদের নিজেদেরই তা করতে হবে।
মাতৃভূমির স্বাধীনতা অর্জনের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে, আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের মহান নায়ক ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন করতে হবে। আমাদের সেই সমস্ত পূর্বসূরী শ্রমিক, কৃষক, এবং প্রগতিশীল দেশপ্রেমিক ভারতীয় — যারা অসীম হিম্মতের সঙ্গে এই দেশের মুক্তির জন্য সংগ্রাম করেছিলেন তাদের গৌরবগাথাকে গর্বভরে স্মরণ করার সময়ে বর্তমান এবং ভবিষ্যতকে আমূল পাল্টানোর বিপ্লবী কর্তব্য সম্পাদনের জন্য নিজেদের পুনরায় উৎসর্গীকৃত করার শপথ নিতে হবে।
কৃষক অভ্যুত্থান আদিবাসী বিদ্রোহ
১৮ ও ১৯ শতকে ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের প্রধান অভিব্যক্তি হিসাবে কৃপক অভ্যুত্থানে ও আদিবাসীদের বিদ্রোহগুলি প্রায়শই পরস্পর সম্পর্কযুক্ত হয়ে আত্মপ্রকাশ করে। নৃতাত্ত্বিক ক্যাথলীর গাফ ব্রিটিশ আমলে ৭৭টি কৃষক অভ্যুত্থানের ঘটনাকে তালিকাভুক্ত করেন।
অষ্টাদশ শতাব্দির শেষভাগে বিহার ও বাংলার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে আলোড়ন তুলে আছড়ে পড়া সন্ন্যাসী বিদ্রোহটি ছিল ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে কৃষক প্রতিরোধ সংগ্রামের প্রারম্ভিক ঘটনা। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তনের পর কৃষক বিদ্রোহের স্ফুলিঙ্গ তামিলনাড়ুর দক্ষিণ প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ে। তিরুনেলভেল্লীর কাছে পালায়নকোট্রাই অঞ্চলটি ভিরাপনদয়া কাট্টাবোম্মানের নেতৃত্বাধীন ব্যাপকতম অভ্যুত্থানের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।
ব্রিটিশ রাজের কর ব্যবস্থার বৈধতা নিয়েই কাট্টাবোম্মান প্রশ্ন তোলেন। “আকাশ আমাদের জল দেয় আর জমি দেয় ফসল। তাহলে কোন যুক্তিতে আমরা তোমাদের কর দেব?” ১৮৩০-এর প্রথমভাগে বাংলায় তিতুমীরের নেতৃত্বাধীন তাঁর কৃষক অনুগামীদের ওয়াহাবী অভ্যুত্থানটি ধর্মীয় সংস্কারের কয়েকটি দিক এবং কৃষক বিদ্রোহের মেলবন্ধন ঘটিয়েছিল।
১৮৫৭ সালে প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রাক্কালে বিহার-বাংলার বীরভূম-রাজমহল-ভাগলপুরের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলিতে সাঁওতাল বিদ্রোহ শুরু হয়। পুলিশ-জমিদার-সুদখোর এবং কোর্টের কর্তাব্যক্তিদের উৎপীড়ক অশুভ জোটটির বিরুদ্ধে গড়ে ওঠে সাঁওতাল বিদ্রোহ।
এই বিদ্রোহের দুই কিংবদন্তী নেতা সিধো-কানহো ও টিলকা মাঝি, যিনি ১৭৮৪-৮৫ সালে প্রথম পর্যায়ের সাঁওতাল বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, তাঁদের নাম পূর্বভারতে ব্যাপক মানুষেরা আজও শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। সাম্প্রতিক অনুসন্ধান এবং অধ্যয়ন থেকে এই তথ্য সুপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে ১৮৫৭ সালের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধটিতে সন্দেহাতীতভাবেই বড়মাত্রায় কৃষক অন্তর্বস্তু নিহিত ছিল।
এই যুদ্ধে জয়ী হয়ে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদ ভারতের বুকে তার রাজনৈতিক-সামরিক কব্জাকে আরও সংহত করে তোলে। কিন্তু কৃষক অভ্যুত্থান এবং আদিবাসী বিদ্রোহের আগুন দেশের বৃহত্তর অঞ্চলে ধারাবাহিকভাবেই ধিক ধিক করে জ্বলতে থাকে।
১৮৩৬ এবং ১৯১৯ সালের মধ্যে কেরলের মালাবার অঞ্চলে ২৮ বার মোপালা বিদ্রোহের আগুন জ্বলে ওঠে। বিপথগামী ধর্মীয় ছোঁয়া থাকলেও এই উত্থান মূলগতভাবে উচ্চ বর্ণভুক্ত হিন্দু জমিদার এবং তাদের ব্রিটিশ প্রভুদের বিরুদ্ধে মুসলিম ভাগচাষি ও ভূমিহীন মজুরদের বিদ্রোহ ছিল। ১৮৬০ সালে বাংলায় জনপ্রিয় নীল বিদ্রোহ লক্ষ্য করা যায়। জবরদক্তি নীল চাষের প্রবর্তন করতে চাইলে তার বিরুদ্ধে কৃষকরা বিদ্রোহে ফেটে পড়েন।
এক চিরন্তন লজ্জা
ঊনবিংশ শতাব্দীতে সভা সেনাদলের মধ্যে এই ঘটনাগুলি নিশ্চয় বেশ ভালোই ব্যাপার বলা যায়। আর অন্য কোনও সেনাবাহিনী যদি ঐ সমস্ত বাড়াবাড়ির এক-দশমাংশ করত তবে ক্ষিপ্ত ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম কি তীব্র ভাষায় তাদের এই কুকীর্তির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠত। কিন্তু এগুলিই হচ্ছে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর কীর্তি, আর সেজন্যই আমাদের জানানো হল যে এ সমস্ত কিছুই হচ্ছে যুদ্ধের স্বাভাবিক পরিণতি …।
প্রকৃত ঘটনা হল, ইউরোপ বা আমেরিকায় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর মতো এত হিংস্র পাশবিক সেনাদল আর কোথাও নেই। লুঠতরাজ, হিংসাত্মক ঘটনা, গণহত্যা … যে বিষয়গুলি সমস্ত জায়গায় কঠোরভাবে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করা হয়েছে তা ব্রিটিশ সেনার কাছে সম্মানজনক সুযোগ সুবিধা, কায়েমী অধিকার … পুরো বারোটা দিন ও রাত্রি জুড়ে লখনউতে কোনও ব্রিটিশ সেনাবাহিনী ছিল না … ছিল শুধু মদ্যপ, যথেচ্ছাচারী, হিংস্র ইতরদল নিজেদের সংগঠিত করে ডাকাতদলের মতোই।
সেই সমস্ত সিপাহী যাদের তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে তাদের অপেক্ষা অনেক বেশি স্বেচ্ছাচারী, হিংস্র এবং লোভী। ১৮৫৮ সালে লখনউতে দখলদারী সেনাবাহিনীর কাণ্ডকারখানা ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ইতিহাসে এক চিরস্থায়ী লজ্জাজনক কাহিনী হিসাবে বিধৃত হয়ে থাকবে।
– ১৮৫৭ সালে ভারতবর্ষে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে এঙ্গেলস
ঊনবিংশ শতাব্দী জুড়ে অন্ধ্রপ্রদেশের গোদাবরী এজেন্সী অঞ্চল বারংবার কেঁপে ওঠে একের পর এক বিদ্রোহে। ব্রিটিশ মদতপুষ্ট মনসবদারদের কর বৃদ্ধির বিরুদ্ধে ১৮৭৯-এর মার্চ মাসে পাঁচ হাজার বর্গমাইল জুড়ে এক গুরুত্বপূর্ণ বিদ্রোহ ফেটে পড়ে। মাদ্রাজ পদাতিক সেনাবাহিনীর ছটি রেজিমেন্ট সম্মিলিতভাবে ১৮৮০ সালের নভেম্বর মাসে এই বিদ্রোহকে দমন করে।
ঊনবিংশ শতাব্দী থেকে বিংশ শতাব্দীর উত্তরণ পর্বটি বিরসা মুণ্ডার কিংবদন্তী উলগুলানে থর থর করে কেঁপে ওঠে যা রাঁচীর দক্ষিণাঞ্চলে সংগঠিত রূপ নেয়। এই মহান বিদ্রোহের মর্মস্থলে ছিল নিজেদের প্রথাগত খুতকট্টির (যৌথ আবাদ) অধিকারকে সুরক্ষিত করতে আদিবাসী জনগণের জনপ্রিয় আকাঙ্খা এবং ভিনদেশী জমিদার কর্তৃক তাদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া বেথ বেগারী (বাধ্যতামূলক শ্রম)-কে প্রত্যাখান করা।
এ কথা সত্যি যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পূর্বেকার ঐ সমস্ত কৃষক অভ্যুত্থান ও আদিবাসী বিদ্রোহগুলি স্থানীয় বা বড়জোর আঞ্চলিক ঘটনা ছিল, তা কখনই সর্বভারতীয় পর্যায়ে আত্মপ্রকাশ করতে পারেনি। এ কথাও সত্যি যে এই বিদ্রোহগুলি কখনই মুক্ত গণতান্ত্রিক আধুনিক ভারতবর্ষ গড়ার স্পষ্ট লক্ষ্য বা সচেতন মতবাদ নিয়ে বিকশিত হয়নি।
বরং এই বিদ্রোহগুলির শেকড় প্রোথিত ছিল গ্রামীণ অস্তিত্বের দুর্বিসহ পারিপার্শ্বিকতার মধ্যে, স্থায়ী দুর্ভিক্ষ বা ঘনিয়ে আসা দুর্ভিক্ষের পরিস্থিতিতে, তীব্র সামাজিক উৎপীড়ন, সামন্ততান্ত্রিক দমন, এবং ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের ছত্রছায়ায় পল্লবিত হয়ে ওঠা শক্তিশালী গ্রামীণ শক্তির আঁতাত কর্তৃক লাগামহীন লুঠতরাজের মধ্যে।
আশ্চর্য হবার কিছু নেই যে ধর্মীয় আচার, আদিবাসীদের প্রথা, জাতপাতের উপাদান স্থানীয় এবং বহু ধরনের প্রাক-আধুনিক বৈশিষ্ট্যসমূহ পরস্পরের সঙ্গে মিলেমিশে অভিব্যক্ত হয় পূর্বেকার ঐ সমস্ত জনপ্রিয় বিদ্রোহগুলিতে। তা সত্ত্বেও, ব্যবসারী ও বেনিয়া সম্প্রদায় এবং তার পরবর্তী পর্যায়ে নব্য আত্মপ্রকাশমান মধ্যবিত্ত বুদ্ধিজীবীদের দ্বারা অনুসৃত সমঝোতা এবং হিসাব কষে বিরোধীতা করার রাজনীতির সম্পূর্ণ বিপরীতে এই সমস্ত বিদ্রোহগুলির অন্তর্বস্থতে সততা এবং দৃঢ়চেতা মনোভাব ছিল।
আপনি নিম্নলিখিত ডাউনলোড বোতামটি দিয়ে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস PDF ডাউনলোড করতে পারেন।